আবুল খায়ের গ্রুপে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪-Abul Khair Group Job Circular 2024: নতুন নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করেছে আবুল খায়ের টোবাকো কোঃ লিঃ। এটি বাংলাদেশর বৃহৎ এক শিল্প প্রতিষ্ঠান। প্রকাশিত সার্কুলারে শূন্য পদ পূরনের লক্ষ্যে, বাংলাদেশের নাগরিদের কাছ থেকে আবেদন জন্য আহ্বান করা যাচ্ছে। আগ্রহী প্রার্থীদেরকে আগামী ০৪ এপ্রিল ২০২৪ ইং তারিখ পর্যন্ত সাক্ষাৎকার করতে হবে। নিয়মিত চাকরির খবর পেতে ভিজিট করুন BDinBD.Com
প্রতিষ্ঠানের নাম | আবুল খায়ের গ্রুপ |
চাকরির ধরন | কম্পানি চাকরি |
প্রার্থীর জেলা | সকল জেলা |
শিক্ষাগত যোগ্যতা | স্নাতক/ সমমান |
ক্যাটাগরি | ০১ টি |
পদ সংখ্যা | অসংখ্য |
আবেদনের মাধ্যম | ইন্টারভিউ |
ইন্টারভিউর শেষ তারিখ | ০৪ এপ্রিল ২০২৪ ইং |
ওয়েবসাইট | www.abulkhairgroup.com |
আবুল খায়ের গ্রুপে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪
নিচে তালিকায় উল্লেখিত আবুল খায়ের গ্রুপে নিয়োগ ২০২৪ সার্কুলারের সংক্ষিপ্ত আকারে নিম্ন বর্ণিত পদসমূহের বিবরন তথা পদের নাম, নিয়োগ সংখ্যা, শিক্ষাগত যোগ্যতা, বেতন ও প্রার্থীর বয়স ইত্যাদি সুশৃঙ্খলভাবে তুলে ধরা হলো।
দেখুন নতুন নিয়োগ সার্কুলার
আবুল খায়ের গ্রুপে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি ২০২৪
প্রকাশিত আবুল খায়ের টোবাকো কোঃ লিঃ এর সুবিধা এবং অসুবিধা সমূহ উপস্থাপন
সুবিধা | অসুবিধা |
আবুলা খায়ের গ্রুপ একটি বৃহৎ শিল্প প্রতষ্ঠান তাই এখানে চাকরির সুযোগ সুবিধা অনেক বেশি | প্রতিষ্ঠান বড় হওয়ায় চাকরির সুযোগ থাকলেও প্রতিযোগীর সংখ্যা বেশি |
যোগ্যব্যক্তি আবেদন করতে পারবেন | যোগ্যতার ভৃত্তিতে নিয়োগ দেওয়া |
এই প্রতিষ্ঠান কয়েকদিন পর পরই নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে থাকে। তাই চাকরি পাওয়ার সম্ভাবন বেশি | এর সদর দপ্তর চট্টগ্রামে হওয়ায় অনেকের আবেদনের ক্ষেত্রে কনফিউশন থাকে |
আবুল খায়ের গ্রুপ এর অরও বহু রুপান্তরিত প্রতষ্ঠান আছে | শুধুমাত্র পুরুষ প্রার্থীরা আবেদন করতে পারবে |
শিক্ষাগত যোগ্যতা এইচএসসি থেকে শুরু | বেতনের পরিমান খুব বেশি নয় |
প্রতিষ্ঠান সম্পর্কীত তথ্য জেনে নিন
প্রতিষ্ঠান শুরু: চট্টগ্রামের পাহাড়তলী এলাকায় আবুল বিড়ি কোম্পানি থেকে এ গ্রুপের ব্যবসা শুরু হয়। ১৯৫৩ সালে বিড়ি ব্যবসা দিয়ে যাত্রা হয় গ্রুপটির। ১৯৭৮ সালে এর প্রতিষ্ঠাতা আবুল খায়ের মারা যাওয়ার আগ পর্যন্ত বিড়ি ও ট্রেডিংই ছিল এটির মূল ব্যবসা।[৫]
বাণিজ্যিকভাবে বিকাশলাভ: আবুল খায়েরের উত্তরসূরিরা পরে গড়ে তুলে স্টিল মিল, সিমেন্ট কারখানা, চা বাগান, ডেইরি প্রডাক্টসহ অনেক প্রতিষ্ঠান। ১৯৯৩ সালে আবুল খায়ের গ্রুপ স্টারশিপ কনডেন্সড মিল্ক দিয়ে দুগ্ধ খাতে নাম লেখায়। এরপর ১৯৯৬ সালে যোগ হয় স্টারশিপ ফুল ক্রিম মিল্ক পাউডার।
ভারী শিল্পে রয়েছে আবুল খায়েরের আধিপত্য। দেশের সিমেন্ট খাতের বেশির ভাগ চাহিদা পূরণে সক্ষম আবুল খায়েরের প্রতিষ্ঠান শাহ সিমেন্ট। প্রতিষ্ঠানটির বার্ষিক উৎপাদনক্ষমতা ৫০ লাখ টন। দেশে বিদেশী কয়েকটি সিমেন্ট কোম্পানি থাকলেও তাদের সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ব্যবসা করছে শাহ সিমেন্ট।
১৯৯৩ সালে আবুল খায়ের গরু মার্কা ঢেউটিন দিয়ে ইস্পাত শিল্পে নাম লেখায়। এর পর প্রতিষ্ঠানটি করুগেটেড কালার কোটেড ঢেউটিন উৎপাদন শুরু করে, যা বর্তমানে ২০টির বেশি দেশে রফতানি হচ্ছে। অতিসম্প্রতি তারা বড় ধরনের বিনিয়োগ করেছে একেএস টিএমটি ৫০০ ডব্লিউ ইস্পাতের রড উৎপাদনে।
১৯৯৩ সালে আবুল খায়ের গ্রুপ স্টারশিপ কনডেন্সড মিল্ক দিয়ে দুগ্ধ খাতে নাম লেখায়। এর পর ১৯৯৬ সালে যোগ হয় স্টারশিপ ফুল ক্রিম মিল্ক পাউডার। ১৯৯৭ সালে আসে মার্কস ফুল ক্রিম মিল্ক পাউডার। আর সিলন চা নিয়ে বাজারে আসে ২০০৪ সালে।